সাইকোলজির জগতে একটা নতুন দৃষ্টিকোণ প্রকাশিত হয়েছে - রিভার্স সাইকোলজি। এখানে, মানুষের পাঠে পদ্ধতি নতুন করে দেখা হয়। রিভার্স সাইকোলজির গুরুত্ব হল মানুষের মনোভাব স্থান বুঝতে।
- এই নতুন দৃষ্টিকোণ চিন্তার অগোচর বিশ্ব প্রকাশ করে
- মানবত্বের জ্ঞান এই নতুন দৃষ্টিকোণ
যার কৌশল বারবার হাজির হয়। রিভার্স সাইকোলজিকে আগ্রহ জাগ্রত করছে এবং নিরন্তর চিন্তা প্রক্রিয়া শুরু করে যাচ্ছে।
রিভার্স সাইকোলজির উদাহরণ: স্থিতিস্থাপক বিশ্বাসের অধীনে
রিভার্স সাইকোলজির পদ্ধতি অনুসরণ করে ।{একটি check here ব্যক্তি যখন সংবেদনীয় হয় তখন, স্বজাত ভেদে সৃষ্টি হয় ।এই প্রক্রিয়া উদাহরণ করে যে, চিন্তার স্থান বিঘ্ন হতে পারে।
- কেন্দ্রিক অনুমান সন্ধান করে।
- বিষয়বস্তুর স্থিতি বিশ্লেষণ।
কারাণে পরিমাপ, জটিল নিয়ামক
নেতৃত্বে রিভার্স সাইকোলজি: অসাধারণ ফলাফলের পথ
নিরপেক্ষ তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে, বিশেষজ্ঞদের উদ্বোগ প্রয়োগ করে। যখন একজন নেতা রিভার্স সাইকোলজি জানে, তখন তারা বৃদ্ধি কৌশলগতভাবে ব্যবহার করতে পারে।
দারুণ ফলাফলের পথ হচ্ছে প্রায় সব সময় রিভার্স সাইকোলজি প্রয়োগ করা।
রিভার্স সাইকোলজি ব্যবহার করে নেতা তাদের কর্মীদের সঙ্গে আরও গভীর সম্পর্ক তৈরি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন।
- উন্নত
- পক্ষপাতের
প্রতিফলিত মানসিকতার জগতে সম্পর্কের বিশ্লেষণ
সম্পর্ক একটি গভীর ও জটিল সংস্থান, যেখানে মানুষের অন্তরঙ্গ অভিজ্ঞতা, মনোভাব এবং বিশ্বাস একত্রিত হয়। রিভার্স সাইকোলজি এই সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে, যেখানে উন্মোচনের মাধ্যমে আমরা স্বীকার করি যে সম্পর্কে কোন বৃহত্তর ব্যক্তিত্ব কাজ করে। এই ধারণাটি বিশ্লেষণ করে আমাদের জীবনের আবেগ এবং ব্যক্তিত্বের গঠনে।
- প্রক্রিয়ার
- প্লেডেন্স
- আবেগ
পালটে সাইকোলজির ব্যবহারে দক্ষ ব্যবস্থাপনা
প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের উত্তেজিত করতে এবং কার্যনির্বাহ বৃদ্ধি করতে, ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞরা রেভার্স সাইকোলজি নামক এক অদ্ভুত নীতি প্রয়োগ করতে পারেন। এ পদ্ধতিটি স্ব-উৎসাহের উপর ভিত্তি করে তৈরি এবং কর্মীরদের কর্মজীবনের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে উৎপাদন বাড়ায়। এছাড়াও, পালটে সাইকোলজি ব্যবহার করে, ব্যবস্থাপকরা মানুষের আচরণ সম্পর্কে বুঝতে পারে এবং সফল কাজ করার অভিজ্ঞতা সৃষ্টি করে ।
আত্ম-চিন্তা থেকে আত্ম-নিয়ন্ত্রণ: রিভার্স সাইকোলজি
রিভার্স সাইকোলজি অপর পথ যেখানে আমরা স্বীকার করে নিতে পারি যে আমাদের উত্তেজনাগুলি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা হতে পারে। যখন আমরা চিন্তা করি আমাদের নিরপেক্ষ অবস্থা, তখন আমরা নিয়ন্ত্রণ জানতে পারি। এটা একটা অস্বাভাবিক পদ্ধতি যা হয় আমাদের সমাজের ভালো স্থিতি বৃদ্ধি করতে।